বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়:
৫৫/এ, এইচ এম সিদ্দিক ম্যানশন, লেভেল-৭ পুরানা পল্টন
ঢাকা-১০০০, ফোন: +৮৮০২২২৬৬৪০০৫৬
e-mail: [email protected],
[email protected]
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়:
৫৫/এ, এইচ এম সিদ্দিক ম্যানশন, লেভেল-৭ পুরানা পল্টন
ঢাকা-১০০০, ফোন: +৮৮০২২২৬৬৪০০৫৬
e-mail: [email protected],
[email protected]
মিরপুর শেরে-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ব্যাট–বল যুদ্ধ শুরু হচ্ছে আগামীকাল শনিবার (১৮ অক্টোবর); এবার প্রশ্ন জাগছে উইকেটের রংও কি খেলার গতিবিধি বদলে দেবে? ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ শুরুর আগের দিন মিডিয়ায় ছড়ানো স্টেডিয়ামের উইকেটের ছবিতে দেখা গেল মাটির কালো আভা—আর তা থেকেই শুরু হয়েছে জল্পনা: কেমন বল করবে এই পিচ — বেশি টার্ন নেবে নাকি পুরনো মতই ধীর গতির উইকেট হবে?
আজ শেরে-ই-বাংলায় সিরিজ–পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ দলের প্রধান কোচ ফিল সিমন্স সাংবাদিকদের ভ্রু কুড়াললেন— ‘আপনারা মিরপুরকে আমার চেয়েও ভাল জানেন। আমি যে উইকেট দেখেছি, তা সাধারণ মিরপুরের উইকেটের মতোই মনে হয়েছে। টার্ন থাকবে, যা আমাদের জন্য ইতিবাচক।’
তিনি যোগ করেন, স্থানীয় পরিবেশ ও উইকেটে মানিয়ে নেওয়াই এখন প্রধান কাজ।
উইকেট দেখেই অনেকের মনে আলোড়ন—একাংশ মনে করছেন এটি আবারও ধীর গতির উইকেট হবে, যা অলরাউন্ডার ও স্পিনারদের জন্য সুবিধা তৈরি করবে; আবার কেউ কেউ বলছেন দেখতেও কালো বর্ণের মাটি মানে দ্রুততা বা অন্যরকম বাউন্স আশা করা যাবে না।
ওই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রধান কোচ ড্যারেন সামি ও অধিনায়ক শাই হোপ। হোপ বলেন, ‘আমি এখনও উইকেট সরাসরি দেখিনি; অনুশীলন শুরু হলে আমরা পুরোপুরি ধারণা পাব। তবে বিদেশে খেললে উইকেটের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়াটাই সবচেয়ে জরুরি—এটিই আমাদের দায়িত্ব।’ সামিও দলের প্রস্তুতি ও দ্রুত অভিযোজনকে গুরুত্বের সঙ্গে সমর্থন করেছেন।
মিরপুরের উইকেট নিয়ে দীর্ঘ অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে প্রতিবছর বিভিন্ন মতের সংঘর্ষ ঘটে—কখনও দ্রুত তেমনই কখনও আরোপিত ধীরতা। এবারে ‘কালো পিচ’ দেখে মাঠ থেকে শুরু করে সংবাদঘর পর্যন্ত আলোচনা-জল্পনা শুরু হয়েছে, তবে চূড়ান্ত উত্তর দেবে আগামি ম্যাচের পারফরম্যান্সই।
যাবতীয় অনুশীলন, টস ও প্রথম ম্যাচের খেলার ভিত্তিতেই বোঝা যাবে—এই পিচ টার্নারদের হাসাবে নাকি ব্যাটসম্যানদের কাঁপাবে।