বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়:
৫৫/এ, এইচ এম সিদ্দিক ম্যানশন, লেভেল-৭ পুরানা পল্টন
ঢাকা-১০০০, ফোন: +৮৮০২২২৬৬৪০০৫৬
e-mail: [email protected],
[email protected]
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়:
৫৫/এ, এইচ এম সিদ্দিক ম্যানশন, লেভেল-৭ পুরানা পল্টন
ঢাকা-১০০০, ফোন: +৮৮০২২২৬৬৪০০৫৬
e-mail: [email protected],
[email protected]
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ‘সমুদ্রে ইলিশের মতো নির্দিষ্ট কিছু মাছ ধরার কাজে বিপুল পরিমাণে মৎস সম্পদ নষ্ট হয়। মাছ শিকারিরা যে পরিমাণে মাছ ধরেন তার দুই-তৃতীয়াংশই সমুদ্রে ফেলে দেয়, যা মৎস্য সম্পদ ও জীববৈচিত্রের জন্য বড় ক্ষতি।’
আজ সোমবার রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত ‘খাদ্যের অপচয় রোধের মাধ্যমে টেকসই খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থা গড়ে তোলা’ বিষয়ক এক জাতীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। এই অধিবেশন সঞ্চালনা করেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন।
মৎস্য উপদেষ্টা বলেন, ‘সাধারণত মাছ ধরার নৌযানগুলো ইলিশের মতো নির্দিষ্ট কিছু মাছ ধরার লক্ষ্য নিয়ে সমুদ্রে যায়। প্রযুক্তি ব্যবহার করে তারা মাছের অবস্থান নির্ণয় করে, লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী মাছ ধরে এবং বাকিগুলো ফেলে দেয়। এভাবে প্রচুর সামুদ্রিক মাছ নষ্ট হচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘গত পাঁচ দশকে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি করলও এখনও অপুষ্টির সমস্যা রয়ে গেছে। খাদ্য বণ্টনে বৈষম্য আছে। তাই খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য খাদ্য অপচয় রোধ করা অত্যন্ত জরুরি।’
অনুষ্ঠানে ফরিদা আখতার আরও বলেন, বিশ্বব্যাংক ও বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির মূল্যায়ন অনুযায়ী দেশে এখনও ১ কোটি ৫৫ লাখ থেকে ১ কোটি ৬০ লাখ মানুষ চরম খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে, যা ২০২৫ সাল পর্যন্ত চলবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অন্যদিকে দেশের একাংশে খাদ্যের অতিভোজন হচ্ছে। অন্যদিকে দেশে খাদ্য উৎপাদনের সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া, অর্থাৎ কৃষকের খামার থেকে শুরু করে ভোক্তার টেবিলে পৌঁছানো পর্যন্ত ধাপগুলোতে প্রায় ২ কোটি ১০ লাখ টন খাদ্য নয়।
https://desherkantha.com/news/national/1f09d132-1be3-6b60-8b34-98bac9b17944