বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়:
৫৫/এ, এইচ এম সিদ্দিক ম্যানশন, লেভেল-৭ পুরানা পল্টন
ঢাকা-১০০০, ফোন: +৮৮০২২২৬৬৪০০৫৬
e-mail: [email protected],
[email protected]
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়:
৫৫/এ, এইচ এম সিদ্দিক ম্যানশন, লেভেল-৭ পুরানা পল্টন
ঢাকা-১০০০, ফোন: +৮৮০২২২৬৬৪০০৫৬
e-mail: [email protected],
[email protected]
চব্বিশের ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানে যখন পুলিশ নির্বিচারে মানুষ মারছিল, তখন দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী ঢাল হয়ে দাঁড়িয়েছিল বলে উল্লেখ করেছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় প্রসিকিউশনের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের শেষ দিনে বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ এসব কথা বলেন তাজুল ইসলাম।
তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা ট্রাইব্যুনালে বলেছি যে, রাষ্ট্রযন্ত্রকে পুরোপুরি ব্যবহার করা হয়েছিল এটা (জুলাই আগস্টের গণঅভ্যুত্থান) দমনের জন্য। কিন্তু আমাদের একটা দেশপ্রেমিক বাহিনী আছে, সেনাবাহিনী। যাকে বাংলাদেশের জনগণ সবসময় ভালোবাসে, দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী বলে। তাদের রাস্তায় দেখলে মানুষ আবেগে বুকে জড়িয়ে ধরে, ফুল দেয়। তারা কিন্তু মাঝখানে ঢাল হয়ে দাঁড়িয়েছিল, যখন পুলিশ নির্বিচারে মানুষ মারছে।’
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ২০২৪ সালের ৩ আগস্টের পরে সেনাবাহিনী এই ছাত্র-জনতার মাঝখানে এসে দাঁড়ান এবং তারা এদের সেভ করার চেষ্টা করেন। মিরপুরে পুলিশ যখন ছাত্রদের গুলি করে মারছিল, তখন মাঝখানে সেনাবাহিনী দাঁড়িয়ে ফাকা গুলি বর্ষণ করে তাদের (পুলিশ) ছত্রভঙ্গ করে।
তাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘একটা ফোর্স হিসেবে (সেনাবাহিনী) তারা বিরাট ভূমিকা পালন করেছেন। সেটা আমরা আদালতে তুলে ধরেছি। সবকিছু মিলে এই বাহিনী ছাড়া বাকি সব রাষ্ট্রযন্ত্রকে তারা (আওয়ামী লীগ) ব্যবহার করেছিলেন এই অপরাধ (ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থান দমন) সংগঠনের ব্যাপারে।’
https://desherkantha.com/news/court-law/1f0aa9e2-7a62-6540-b1ba-1bc115994b8d